এইস ও এইস প্লাসের কার্যকারিতার পার্থক্য


এইস ও এইস প্লাসের কার্যকারিতার পার্থক্য


সাধারণ জ্বর, সর্দিজ্বর ও মাথাব্যথাসহ এই জাতীয় রোগের চিকিৎসায় সেবন করা হয় এইস ও এইস প্লাস। উভয় ওষুদের মৌলিক উপাদান এক হলেও কিছু কার্যকারিতায় কিছু পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়;

এইস (Ace):

উপাদান : প্যারাসিটামল।

যে যে ফর্মে পাওয়া যায়; ৫০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট, ৬৬৫ মি.গ্রা.এক্সটেন্ডেড রিলিজ ট্যাবলেট ১২০ মি.গ্রা./ ৫ মি.লি.সিরাপ, ১২০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সাসপেনশন, ৮০ মি.গ্রা./মি.লি. পেডিয়াট্রিক ড্রপস্ এবং ৬০, ১২৫, ২৫০ ও ৫০০ মি.গ্রা. সাপোজিটরি।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বললেই চলে। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে হিমাটোলজিক্যাল প্রতিক্রিয়া, অগ্নাশয়ের প্রদাহ, চামড়ায় ফুসকুড়ি ও অন্যান্য এলার্জি দেখা দিতে পারে।

এইস প্লাস (Ace Plus):

উপাদান : প্যারাসিটামল ৫০০ মি.গ্রা. এবং ক্যাফেইন ৬৫ মি.গ্রা.।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : নিউট্রোপেনিয়া, গ্যাস্ট্রো ইন্টেসটাইনাল সমস্যা ইত্যাদি। উল্লেখ্য, গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে প্যারাসিটামল সাধারণত নিরাপদ হলেও ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।