‘জলাতঙ্ক: মৃত্যু আর নয়, সবার সঙ্গে সমন্বয়’ প্রতিপাদ্যে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রতিরোধ ও নির্মূলের লক্ষ্যে ২০০৭ সাল থেকে বাংলাদেশসহ এশিয়ার ১২টি দেশে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
র্যাবিস ভাইরাসজনিত একটি মারাতক সংক্রমণ ঘটে এই রোগের। ভাইরাসটি সাধারণত সংক্রমিত কুকুর মাধ্যমে। তবে অন্যান্য প্রাণি যেমন বিড়াল, শিয়াল, বেজি, বানরও রোগটি ছড়াতে পারে।
আরও পড়ুন : ক্যন্সারে আক্রন্তের ঝুঁকি বেশি নাক ডাকা মানুষদের : গবেষণা
বর্তমানে বিশ্বে বছরে ৫৯ হাজার মানুষ এ রোগে মারা যায়। রোগের লক্ষণ একবার প্রকাশ পেলে মৃত্যু নিশ্চিত। তবে সময়মত অর্থাৎ কামড় বা আঁচড়ের সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত স্থান সাবান পানি দিয়ে ধুয়ে পূর্ণ ডোজ টিকা নিলে রোগটি শতভাগ প্রতিরোধ করা সম্ভব।
বিজ্ঞানী লুই পাস্তর জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কার করেছিলেন।
তার এ অবদানকে বিশ্বের বুকে অবিস্মরণীয় করে রাখতে এবং এ রোগের ভয়াবহতা অনুধাবন করে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশেও ২০০৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে দিবসটি পালন করে আসছে।
দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
এছাড়াও, জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে সেমিনার, মুক্ত আলোচনা, জনসচেতনতামূলক কার্যক্রমসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে।