টানা চার বছর জয় শূন্য ছিল বাংলাদেশ


bdnews24 bangla newspaper, bangladesh news 24, bangla newspaper prothom alo, bd news live, indian bangla newspaper, bd news live today, bbc bangla news, bangla breaking news 24, prosenjit bangla movie, jeeter bangla movie, songsar bangla movie, bengali full movie, bengali movies 2019, messi vs ronaldo, lionel messi stats, messi goals, messi net worth, messi height


বাংলাদেশ ক্রিকেটের উত্থান হয় ১৯৯৭ সালের আইসিসি ট্রফি জয়ের পর। বাংলাদেশ পায় ওডিআই স্ট্যাটাস। এরপর পেরিয়েছে ২৩ বছর। অনেক চড়াই, উৎরাই পার করে হাটিহাটি পা পা করে এগিয়েছে এদেশের ক্রিকেট। কখনো পিছিয়েছে।

এই চলার পথে কোন বছর কতটা জয় পেয়েছে বাংলাদেশ, আজ তা বলার চেষ্টা করবে পেপারস লাইফ।

পরিসংখ্যান বলে ১৯৯৭ সালে ওডিআই স্ট্যাটাস পাওয়ার পর ১৯৯৮ সালের পর থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ২৩ বছরে ২০০০ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত কোনো ম্যাচ জেতেনি বাংলাদেশ। এছাড়া বাকি ১৮ বছরের প্রতিটিতেই জয় আছে লাল-সবুজদের।

বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি জয় পেয়েছিল ২০০৬ সালে। ২৮ ম্যাচের মধ্যে ৬৪.২৮ শতাংশে জিতেছিল ১৮টি ম্যাচ। এছাড়া ২০০৫ সালে ২৮.৫৭ শতাংশে ১৪ ম্যাচের মধ্যে ৪টি, ২০০৪ সালে ১৯ ম্যাচে ১৫.৭৮ শতাংশে ৩টি ১৯৯৮ সালে ১৬.৬৬ শতাংশে ৬ ম্যাচে ১টি, ১৯৯৯ সালে ১৬.৬৬ গড়ে ১২ ম্যাচে ২টি জয় পায়।

২০০৭ সালে বাংলাদেশের জয় ছিল ৮টি। ২৩ ম্যাচে ৩৪.৭৮ শতাংশে এ ৮ জয় পায় টাইগাররা। ২০০৮ সালে ১৯.২৩ শতাংশে ২৬ ম্যাচে জয় ৫টিতে, ২০০৯ সালে জয়ের শতকরায় সেরা বছর বাংলাদেশের। ৭৩.৬৮ শতাংশ ম্যাচ জিতেছিল লাল সবুজের দল। ১৯ ম্যাচের মধ্যে জিতেছিল ১৪্টিতে।

৩৩.৩৩ শতাংশে ২০১০ সালে ২৭ ম্যাচে জিতেছিল ৯টিতে। ২০১১ সালে ২০ম্যাচের ৬টি, ২০১২ ও ২০১৩ সালে ৯টি করে ম্যাচ খেলে জিতে ৫টিতে। ২০১৪ সালের ১৮ম্যাচে জয় পায় ৫টিতে।

বদলে যাওয়ার ২০১৫ সালে ৭২.২২ শতাংশ ম্যাচে জয় পায় বাংলদেশ। ১৮ মাচের মধ্যে ১৩টিতেই জিতে লাল সবুজের দল। ২০১৬তে ৯ ম্যাচের তিনটিতে যেতে তারা। ২০১৭ সালে ১১ খেলার ৪ টিতে জিতলেও, ২০১৮ সালে ২০ টি ম্যচের ১৩ টিতে জয় পায় টাইগাররা। জয়ের শতাংশ ৬৫%।

বিশ্বকাপের বছর ২০১৯ সালে ১৮ ম্যাচে বাংলাদেশের জয় সাতটিতে। আর চলতি বছর ২০২০ এ তিনটি ম্যাচ খেলে এখন পর্যন্ত কোনো ম্যাচ হারেনি টাইগাররা।

১৯৮৬, ১৯৮৮, ১৯৯০, ১৯৯৫, ২০০০, ২০০১, ২০০২, ২০০৩ – এই বছর গুলোতে বাংলাদেশ কোনও জয় পায়নি । অর্থাৎ সাফল্যের হার শুন্য ছিল ।