আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, কর্মসংস্থান হবে এবারের ইশতেহারে মূল স্লোগান। বিনিয়োগের জন্য পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়েছে। শিক্ষিত যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থান হবে এবার।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলটির ইশতেহার প্রণয়ন কমিটি বৈঠকে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন তিনি।
ড. রাজ্জাক বলেন, পূর্ণাঙ্গভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে আওয়ামী লীগ। কোনো ষড়যন্ত্র করে লাভ হবে না। সারাদেশে আগামী ১৫ দিনের মধ্যেই নির্বাচনী আমেজ শুরু হয়ে যাবে।
নিত্যপণ্যের দামের বিষয়টি মাথায় রেখে ইশতেহার প্রণয়ন হবে জানিয়ে তিনি বলেন, দ্রব্যমূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখার জন্য আমরা আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। ডিম, পেঁয়াজ ও আলুর দাম এটা খুব সাময়িক। ঠিক হয়ে যাবে। দানার জাতীয় খাদ্যে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। পর্যাপ্ত চাল এবং গম রয়েছে।
আরও পড়ুনঃ“সিন্ডিকেট ধরা যায় না, অধরা থেকে যায়”
ইশতেহার প্রণয়ন কমিটির আহ্বায়ক বলেন, ৫০ লাখ মানুষকে চাল দেওয়া হচ্ছে সুলভমূল্যে। চাল ও তেলের দাম সারাবিশ্বে বেড়েছে। দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে এরই মধ্যে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যা আগামী নির্বাচনে বাস্তবায়ন করা হবে। এসব মাথায় রেখে আগামী নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করা হবে।
আওয়ামী লীগের এ নেতা জানান, ইশতেহার প্রণয়নে আমরা সব পেশাজীবীর মতামত চেয়েছি। তারা কি আশা করে, নির্বাচনী ইশতেহারে। অনেক সাড়া পাওয়া গেছে। এ সরকারে আমলে শিল্প কারখানা গড়ার জন্য অবকাঠামো উন্নয়ন হয়েছে। শিল্পায়ন হবে আরেকটি ধাপ। আগামী নির্বাচনী ইশতেহার হবে এসডিজি গোল কে সামনে রেখে, এটি ২০৩০ সালে পূরণ হবে। আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে গতিশীল অর্থনীতি উপহার দেওয়া হবে।