কিটের অনুমোদনের জন্য পুনরায় আবেদন করবে গণস্বাস্থ্য


bdnews24 bangla newspaper, bangladesh news 24, bangla newspaper prothom alo, bd news live, indian bangla newspaper, bd news live today, bbc bangla news, bangla breaking news 24, prosenjit bangla movie, jeeter bangla movie, songsar bangla movie, bengali full movie, bengali movies 2019, messi vs ronaldo, lionel messi stats, messi goals, messi net worth, messi height


গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র উদ্ভাবিত অ্যান্টিবডি কিটের নিবন্ধন দেয়নি ওষুধ প্রশাসন। সম্প্রতি নতুন একটি গাইডলাইন প্রণয়ন করেছে ওধুষ প্রশাসন অধিদফতর। সেই কারণেই দেয় নি। তবে সেই গাইডলাইন সম্পর্কে কিটের কার্যকারিতা যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়কে (বিএসএমএমইউ) অবগত করেনি ওষুধ প্রশাসন।

পাশাপাশি বিষয়টি জানানো হয়নি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকেও। নতুন গাইডলাইনের আলোকে কাগজপত্র পুনর্বিন্যাস করে নিবন্ধনের জন্য ওষুধ প্রশাসনের কাছে জমা দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।

শনিবার (২৭ জুন) সকালে বিষয়টি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র উদ্ভাবিত কিটের প্রধান বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল।

তিনি বলেন, ‘ওষুধ প্রশাসন নতুন একটা গাইডলাইন দেখিয়েছে। তারা বলেছে, সেটার আওতায় আসতে হবে। নতুন গাইডলাইনে বলা হয়েছে, ৩০টা পজিটিভ স্যাম্পল হতে হবে, ৮০টা নেগেটিভ স্যাম্পল হতে হবে এবং সেনসেটিভিটি স্পেসিফিক্যালি ৯০-এর বেশি হতে হবে।’

ড. বিজন বলেন, ‘সেক্ষেত্রে আমরা যে কাজ করেছি, সেটা আমাদের জন্য যথেষ্ট ছিল। এই গাইডলাইন আমাদেরকে আগে জানানো হয়নি, বিএসএমএমইউ টিমকেও জানায়নি। এখন এটার আলোকে আমাদের কাজ আবার রি-অ্যারেঞ্জ করতেছি।’

গাইডলাইনের চেয়ে আপনাদের কিটের ফল ভালো, নিবন্ধন দিল না কেন ওষুধ প্রশাসন? ড. বিজন কুমার শীল বলেন, ‘এটা বলে লাভ নেই। গাইডলাইন যেহেতু আমাদের এখানে আসছে, দেখি এর আলোকে আমরা কী করতে পারি। নতুন করে কিছু করব না, পেপারসগুলো রি-অ্যারেঞ্জ (কাগজপত্র পুনর্বিন্যাস) করব আর কী। ওরা বলছে ৩০, আমরা ৩০০ করছি। সুতরাং সেই দুশ্চিন্তা আমাদের নেই। এটা বিএসএমএমইউকেও ফলো করতে হবে মনে হচ্ছে। এটা তাদেরকেও জানানো হয়েছে। তারাও হয়তো এটা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে। নতুন গাইডলাইনে যা বলেছে, তা অবশ্যই আমরা অর্জন করতে পারব। তবে এটা আগে জানলে আমাদের আরও সহজ হতো।

প্রায় এক মাস গণস্বাস্থ্যের অ্যান্টিবডি কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা শেষে গত ১৬ জুন ওষুধ প্রশাসনের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয় বিএসএমএমইউ। এর ৯ দিন পর ২৫ জুন ওষুধ প্রশাসন জানায়, গণস্বাস্থ্যের অ্যান্টিবডি কিটের নিবন্ধন দেয়া সম্ভব নয়।