‘নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যাপ্তি বাড়ানোর উদ্যোগ অব্যাহত’


'নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যাপ্তি বাড়ানোর উদ্যোগ অব্যাহত'
বহুমুখী উৎসের মাধ্যমে নবায়ণযোগ্য জ্বালানির ব্যাপ্তী বাড়ানোর উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে বলে জানান বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেন, সৌর, বায়ু, পানি, বা বর্জ্য নিয়ে গবেষণা চলছে।

বহুমুখী উৎসের মাধ্যমে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যাপ্তি বাড়ানোর উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে বলে জানান বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তিনি বলেন, সৌর, বায়ু, পানি, বা বর্জ্য নিয়ে গবেষণা চলছে। হাইড্রোজেন ফুয়েলও আমাদের পরিকল্পনায় রয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় সোনারগাও হোটেলে নারায়ণগঞ্জের জলকারি অঞ্চলে ৬ মেগাওয়াট বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্যকালে প্রতিমন্ত্রী এই কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘ইলেকট্রিক ভেহিক্যালের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আমরা চার্জিং গাইডলাইন তৈরি করে ফেলেছি। ইঞ্জিনের দক্ষতা বেশি হওয়ায় সাশ্রয়ীভাবে ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল চালনা করা সম্ভব।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বৈশ্বিক তৈরি পরিবেশের জন্য সারাবিশ্বেই জ্বালানির বাজারে অস্থিরতা বিদ্যমান। বিদ্যুৎ বিভাগ নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুতের দিকে যাচ্ছিল, এই যুদ্ধ তা বাধাগ্রস্থ করেছে। আগামী মাস বা তারপরের মাসে আরো ভালো অবস্থায় যাবে। ‘

জ্বালানি থেকে বর্তমানে ৯১০.৮২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হলেও ৩২টি প্রকল্পের মাধ্যমে ১৪৪২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রকল্প চলমান রয়েছে। ৭৬টি প্রকল্পের মাধ্যমে আরো ৪৬৩২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রক্রিয়া প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ‘বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ শুধু আলোই দিবে না  নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখতেও সহযোগিতা করবে। ‘

বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র ড. সেলিনা হায়াৎ আইভি ও পিডিবির চেয়ারম্যান মো. মাহবুবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।