বিদ্যুতের দাম ১.৫৬ পয়সা কমানোর প্রস্তাব




পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ইউনিট প্রতি এক টাকা ৫৬ পয়সা কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে কনজ্যুমার্স এসোসিয়েশন বাংলাদেশ ক্যাব। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মত বিদ্যুতের দাম কমানোর ওপর গণশুনানিতে অংশ নিয়ে এ প্রস্তাব দেয়া হয়।
২০০৯ সাল থেকে গণশুনানি শুরু হলেও এতদিন কেবল দাম বাড়ানোর ওপর শুনানির আয়োজন করা হতো। আজকের শুনানিতে দাম কমানোর প্রস্তাবের বিরোধিতা করে যুক্তি তুলে ধরছেন কোম্পানিগুলো। আর এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতারা। গত ২৫ সেপ্টেম্বর থেকে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর দাম বাড়ানোর প্রস্তাবের ওপর গণশুনানি শুরু হয়।
এবার পিডিবি পাইকারি পর্যায়ে ইউনিটপ্রতি বিদ্যুতের দাম ১৪ দশমিক সাত চার শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে। আর বিভিন্ন বিতরণ কোম্পানি গ্রাহক পর্যায়ে ৬ থেকে ১৫ দশমিক তিন শূন্য শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে। আজকের শুনানির মধ্য দিয়ে শেষ হচ্ছে এবারের গণশুনানি। শুনানির পর ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে বিদ্যুতের দাম পুনর্মুল্যায়নের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে বিইআরসি। আজকের শুনানিতে অংশ নিয়ে ভোক্তা অধিকার সংগঠনগুলো দাম বাড়ানোর তীব্র বিরোধিতা করে। তাদের দাবি কোন যুক্তিতে দাম বাড়ানো হচ্ছে সেটির কোন ভিত্তি নেই।